ছাত্র-যুব উৎসব 2015

স্থানীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত
আমাদের যুবসম্মেলনের খবর

' অভীঃ ' - তে প্রকাশিত
রামকৃষ্ণ সংঘের অধ্যক্ষ মহারাজের
শুভেচ্ছাপত্র
অভীঃ-তে প্রকাশিত
রামকৃষ্ণ সংঘের সহাধ্যক্ষ মহারাজের
শুভেচ্ছা-পত্র

অভীঃ-র সম্পাদকীয় প্রতিবেদন
‘ অভীঃ ’ প্রকাশিত হল ।তরুণ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বামীজির বার্তা
পৌঁছে দিতেই জন্ম হয়েছিল এই পত্রিকাটির ।বার বছর অতিক্রম করে আজ এর তের বছরে পা ।
‘ অভীঃ ’–র বার্তা ভয়হীনতার বার্তা । স্বামীজি আমাদের দিয়েছিলেন এই ‘ অভীঃ ’ মন্ত্র
। এই মন্ত্র জাগরণের , এই মন্ত্র নিজের অন্তর্লীন
অন্ধকারে গুহায়িত সত্তার আলোকিত উন্মোচনের । স্বামীজি বলেছেন , ‘‘ .....যদি
উপনিষদে এমন কোনও শব্দ থাকে, যাহা বজ্রবেগে অজ্ঞান রাশির উপর পতিত হইয়া উহাকে একেবারে ছিন্নভিন্ন
করিয়া ফেলিতে পারে, তবে তাহা ‘অভীঃ’।
যদি
জগৎকে কোনও ধর্ম শিখাইতে হয়, তবে
তাহা এই ‘অভীঃ’। কি ঐহিক, কি আধ্যাত্মিক সকল বিষয়েই ‘অভীঃ’—এই মূলমন্ত্র অবলম্বন করিতে হইবে। কারণ ভয়ই
পাপ ও অধঃপতনের নিশ্চিত কারণ। ভয় হইতেই মৃত্যু, ভয় হইতেই
সর্বপ্রকার অবনতি ।...’’
আমাদের এই ক্ষুদ্র সংগঠন তার যাত্রাপথে যেমন অকৃত্রিম শুভানুধ্যায়ীদের পেয়েছে তেমন অবিশ্বাস্য শত্রুতারও
সম্মুখীন হয়েছে । অপপ্রচার ও অন্তর্দ্বন্দ্বে দীর্ণ হয়েছে , শ্লথ হয়েছে এর চলার গতি । কিন্তু ঠিক তখনই প্রভুর কৃপা সংঘের নতুন নতুন কর্মপন্থার রূপে নতুন উদ্যমের রূপে নতুন উদ্যোগী সহযোগী ও শুভার্থী বন্ধুর রূপে পুষ্ট করেছে সংঘকে । শত ঘাত প্রতিঘাতেও এর চলার গতিকে রুদ্ধ করা যায়নি । প্রভু আমাদের নেতা । তিনিই কর্ণধার । তাঁর কৃপায় সকল প্রতিকূল পরিস্থিতিতে আমাদের কানে ধ্বনিত হয়েছে সেই অগ্নিময় বাণী , ‘‘ .... যখন চতুর্দিকে অন্ধকার বই আর কিছুই দেখিতে পাই নাই, তখনও বলিয়াছি—এগিয়ে যাও। এখন একটু একটু আলো দেখা যাইতেছে, এখনও বলিতেছি—এগিয়ে যাও। বৎস, ভয় পাইও না। উপরে তারকাখচিত অনন্ত আকাশমন্ডলের দিকে সভয় দৃষ্টিতে চাহিয়া মনে করিও না, উহা তোমাকে পিষিয়া ফেলিবে। অপেক্ষা কর, দেখিবে—অল্পক্ষণের মধ্যে দেখিবে, সবই তোমার পদতলে। ... ’’
পরিচিত জনের অনাত্মীয়
ছোবলে নীল হয়ে যেতে যেতে ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণের কৃপায় আমরা পেয়েছি নতুন নতুন বন্ধু-হাত
। এই বন্ধুত্ব যেমন নিকটের তেমন দূরেরও । বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের সংগঠনের জনপ্রিয়তা বনগাঁর সীমানা ছাড়িয়ে পশ্চিমবাংলার সীমানা ছাড়িয়ে এমনকি ভারতের সীমানা ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়ছে । এর
ফলে আমাদের বিভিন্ন সেবা প্রকল্প ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশের মধ্যের ও বাইরের অনেকেই বাড়িয়ে দিয়েছেন বন্ধুত্বের হাত । আমাদের সেবা-কার্যে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি পত্রিকায় প্রকাশের জন্যে মূল্যবান লেখা পাঠিয়ে ও প্রকাশনার কাজে আর্থিক সাহায্য করে এই সুদূর-নিবাসী নিকট বন্ধুরা আমাদেরকে কৃতজ্ঞতার বাঁধনে বেঁধেছেন । পত্রিকা উপসমিতির পক্ষ থেকে এই অকৃত্রিম সুহৃদদেরকে অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানাচ্ছি । ধন্যবাদ জানাচ্ছি সংঘের সদস্যদেরকে এবং অন্যান্য শুভানুধ্যায়ী সহযোগীদেরকে যাঁদের অক্লান্ত প্রয়াস অভীঃ-র প্রকাশনার
পথকে সুগম করেছে ।
পরিশেষে স্মরণ করি ঝঞ্ঝা-সদৃশ সেই মহাবীরের বজ্রনির্ঘোষ : ‘ মহা হুহুঙ্কারের সহিত কার্য আরম্ভ করে দাও। ভয় কী ? কার সাধ্য বাধা দেয় ?
কুর্মস্তারকচর্বণং ত্রিভুবনমুৎপাটয়ামো বলাৎ।
কিং ভো ন বিজানাস্যম্মান্—রামকৃষ্ণদাসা বয়ম্। ..... ’
আমরা রামকৃষ্ণের দাস । প্রভু আমাদের মধ্যে শক্তি সঞ্চার করুন – এই প্রার্থনা ।
পৌঁছে দিতেই জন্ম হয়েছিল এই পত্রিকাটির ।বার বছর অতিক্রম করে আজ এর তের বছরে পা ।
‘ অভীঃ ’–র বার্তা ভয়হীনতার বার্তা । স্বামীজি আমাদের দিয়েছিলেন এই ‘ অভীঃ ’ মন্ত্র
। এই মন্ত্র জাগরণের , এই মন্ত্র নিজের অন্তর্লীন
অন্ধকারে গুহায়িত সত্তার আলোকিত উন্মোচনের । স্বামীজি বলেছেন , ‘‘ .....যদি
উপনিষদে এমন কোনও শব্দ থাকে, যাহা বজ্রবেগে অজ্ঞান রাশির উপর পতিত হইয়া উহাকে একেবারে ছিন্নভিন্ন
করিয়া ফেলিতে পারে, তবে তাহা ‘অভীঃ’।
যদি
জগৎকে কোনও ধর্ম শিখাইতে হয়, তবে
তাহা এই ‘অভীঃ’। কি ঐহিক, কি আধ্যাত্মিক সকল বিষয়েই ‘অভীঃ’—এই মূলমন্ত্র অবলম্বন করিতে হইবে। কারণ ভয়ই
পাপ ও অধঃপতনের নিশ্চিত কারণ। ভয় হইতেই মৃত্যু, ভয় হইতেই
সর্বপ্রকার অবনতি ।...’’
আমাদের এই ক্ষুদ্র সংগঠন তার যাত্রাপথে যেমন অকৃত্রিম শুভানুধ্যায়ীদের পেয়েছে তেমন অবিশ্বাস্য শত্রুতারও
সম্মুখীন হয়েছে । অপপ্রচার ও অন্তর্দ্বন্দ্বে দীর্ণ হয়েছে , শ্লথ হয়েছে এর চলার গতি । কিন্তু ঠিক তখনই প্রভুর কৃপা সংঘের নতুন নতুন কর্মপন্থার রূপে নতুন উদ্যমের রূপে নতুন উদ্যোগী সহযোগী ও শুভার্থী বন্ধুর রূপে পুষ্ট করেছে সংঘকে । শত ঘাত প্রতিঘাতেও এর চলার গতিকে রুদ্ধ করা যায়নি । প্রভু আমাদের নেতা । তিনিই কর্ণধার । তাঁর কৃপায় সকল প্রতিকূল পরিস্থিতিতে আমাদের কানে ধ্বনিত হয়েছে সেই অগ্নিময় বাণী , ‘‘ .... যখন চতুর্দিকে অন্ধকার বই আর কিছুই দেখিতে পাই নাই, তখনও বলিয়াছি—এগিয়ে যাও। এখন একটু একটু আলো দেখা যাইতেছে, এখনও বলিতেছি—এগিয়ে যাও। বৎস, ভয় পাইও না। উপরে তারকাখচিত অনন্ত আকাশমন্ডলের দিকে সভয় দৃষ্টিতে চাহিয়া মনে করিও না, উহা তোমাকে পিষিয়া ফেলিবে। অপেক্ষা কর, দেখিবে—অল্পক্ষণের মধ্যে দেখিবে, সবই তোমার পদতলে। ... ’’
পরিচিত জনের অনাত্মীয়
ছোবলে নীল হয়ে যেতে যেতে ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণের কৃপায় আমরা পেয়েছি নতুন নতুন বন্ধু-হাত
। এই বন্ধুত্ব যেমন নিকটের তেমন দূরেরও । বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের সংগঠনের জনপ্রিয়তা বনগাঁর সীমানা ছাড়িয়ে পশ্চিমবাংলার সীমানা ছাড়িয়ে এমনকি ভারতের সীমানা ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়ছে । এর
ফলে আমাদের বিভিন্ন সেবা প্রকল্প ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশের মধ্যের ও বাইরের অনেকেই বাড়িয়ে দিয়েছেন বন্ধুত্বের হাত । আমাদের সেবা-কার্যে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি পত্রিকায় প্রকাশের জন্যে মূল্যবান লেখা পাঠিয়ে ও প্রকাশনার কাজে আর্থিক সাহায্য করে এই সুদূর-নিবাসী নিকট বন্ধুরা আমাদেরকে কৃতজ্ঞতার বাঁধনে বেঁধেছেন । পত্রিকা উপসমিতির পক্ষ থেকে এই অকৃত্রিম সুহৃদদেরকে অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানাচ্ছি । ধন্যবাদ জানাচ্ছি সংঘের সদস্যদেরকে এবং অন্যান্য শুভানুধ্যায়ী সহযোগীদেরকে যাঁদের অক্লান্ত প্রয়াস অভীঃ-র প্রকাশনার
পথকে সুগম করেছে ।
পরিশেষে স্মরণ করি ঝঞ্ঝা-সদৃশ সেই মহাবীরের বজ্রনির্ঘোষ : ‘ মহা হুহুঙ্কারের সহিত কার্য আরম্ভ করে দাও। ভয় কী ? কার সাধ্য বাধা দেয় ?
কুর্মস্তারকচর্বণং ত্রিভুবনমুৎপাটয়ামো বলাৎ।
কিং ভো ন বিজানাস্যম্মান্—রামকৃষ্ণদাসা বয়ম্। ..... ’
আমরা রামকৃষ্ণের দাস । প্রভু আমাদের মধ্যে শক্তি সঞ্চার করুন – এই প্রার্থনা ।
তাপস ঘোষ ,
সম্পাদক , অভীঃ
সম্পাদক , অভীঃ
যুবসম্মেলনের সভাপতি শ্রীমৎ স্বামী সুপর্ণানন্দজীর হাতে সংঘের পত্রিকা তুলে দিচ্ছেন
সংঘের পত্রিকা-সম্পাদক ।
সংঘের পত্রিকা ' অভীঃ'র উদ্বোধন করছেন
স্বামী সুপর্ণানন্দজী ।
গোলপার্ক রামকৃষ্ণ মিশন ইন্সটিট্যুট অব্ কালচারের সম্পাদক স্বামী সুপর্ণানন্দজীর হাতে আমাদের সংগঠনের মুখপত্র 'অভীঃ' ।
যুব সম্মেলনে অতিথিদের অন্ন পরিবেশের ভূমিকায়

যুব সম্মেলনে অতিথিদের অন্ন পরিবেশের ভূমিকায়
স্বামী সুপর্ণানন্দজী ।

যুবসম্মেলনের মঞ্চে স্বামী সুপর্ণানন্দজী , সম্পাদক , রামকৃষ্ণ মিশন ইন্সটিট্যুট অব্ কালচার, গোলপার্ক
এবং শ্রী সন্তোষ কুমার ঘোষ, প্রাক্তন আহ্বায়ক , উত্তর ২৪ পরগণা শ্রীরামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ ভাবপ্রচার পরিষদ ।

মঞ্চে ভাষণরত স্বামী সুপর্ণানন্দজী ।

যুবসম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছেন শ্রী শিশির রায় , সিনিয়র সাব এডিটর , আনন্দবাজার পত্রিকা ।

যুবসম্মেলনের মঞ্চ ।

যুবসম্মেলনের প্রতিনিধিবৃন্দ ।

যুবসম্মেলনের প্রতিনিধিবৃন্দ ।


যুবসম্মেলনের মঞ্চে স্বামী সুপর্ণানন্দজী , সম্পাদক , রামকৃষ্ণ মিশন ইন্সটিট্যুট অব্ কালচার, গোলপার্ক
এবং শ্রী সন্তোষ কুমার ঘোষ, প্রাক্তন আহ্বায়ক , উত্তর ২৪ পরগণা শ্রীরামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ ভাবপ্রচার পরিষদ ।
মঞ্চে ভাষণরত স্বামী সুপর্ণানন্দজী ।
যুবসম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছেন শ্রী শিশির রায় , সিনিয়র সাব এডিটর , আনন্দবাজার পত্রিকা ।
যুবসম্মেলনের মঞ্চ ।
যুবসম্মেলনের প্রতিনিধিবৃন্দ ।

যুবসম্মেলনের প্রতিনিধিবৃন্দ ।
১৮ই জানুয়ারী , ২০১৫ তারিখে আমরা আয়োজন করেছিলাম স্বামী বিবেকানন্দ ভাবানুরাগী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা । এই প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিষয়ে মোট ২০জন সফল প্রতিযোগী ছাত্র ছাত্রী পাবে ' রাধারাণী মুখার্জী স্মৃতি পুরস্কার ' । পয়লা ফেব্রুয়ারী -২০১৫ তারিখে আমাদের যুব-সম্মেলনের মঞ্চে ছাত্র ছাত্রীদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেবেন রামকৃষ্ণ মিশন ইন্সটিট্যুট অব্ কালচারের সম্পাদক শ্রীমৎ স্বামী সুপর্ণানন্দজী ।
.jpg)

আজ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বামীজির চেতনার বিস্তারের লক্ষ্যে স্বামীজি বিষয়ক বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আমাদের সংগঠন । আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারী শ্রীমৎ স্বামী সুপর্ণানন্দের সভাপতিত্বে ছাত্র-যুব সমাবেশের মধ্যে দিয়ে এই প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে ।
চিত্রে ' নারীশিক্ষায় স্বামীজির ভূমিকা ' -- এই বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করছে একজন ছাত্র ।

আমাদের একটি খুদ্র প্রয়াস ---
আজ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বামীজির চেতনার বিস্তারের লক্ষ্যে স্বামীজি বিষয়ক ক্যুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আমাদের সংগঠন ।
আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারী শ্রীমৎ স্বামী সুপর্ণানন্দের সভাপতিত্বে ছাত্র-যুব সমাবেশের মধ্যে দিয়ে এই প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে ।

আমাদের একটি খুদ্র প্রয়াস ---
আজ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বামীজির চেতনার বিস্তারের লক্ষ্যে স্বামীজি বিষয়ক বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আমাদের সংগঠন । আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারী শ্রীমৎ স্বামী সুপর্ণানন্দের সভাপতিত্বে ছাত্র-যুব সমাবেশের মধ্যে দিয়ে এই প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে ।
চিত্রে ' নারীশিক্ষায় স্বামীজির ভূমিকা ' -- এই বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করছে একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী ।